Rivers of
Bangladesh-বাংরাদেশের নদী
বাংরাদেশে প্রায় ৭০০টি ছোট বড় নদী আছ।
প্রশ্ন-বাংলাদেশ নদীমাতৃক দেশ বলা হয় কেন?
উত্তর- অধিক সংখ্যক নদী থাকার জন্য।
বাংলাদেশের দীর্ঘতম নদী – মেঘনা , ৩৩০ কি. মি.
বাংলাদেশের ক্ষুদ্রতম নদী – গোবরা নদী মাত্র
৪ কি.মি.
বাংলাদেশের সবচেয়ে খরস্রোতা নদ – কর্ণফুলী
বাংলাদেশের প্রশস্ততম নদী – মেঘনা । ভোলার নিকট
, ১২ কি,মি।
বাংলাদেশের সবচেয়ে নাব্য নদী – মেঘনা । ৬০৯ মি:
গভীর্
বাংলাদেশের বসচেয়ে বেশি চর আছে – যমুনা নদীতে
।
বাংলাদেশ
ো মায়ানমরকে বিভক্তকারী নদী – নাফ।
নাফ নদীর দৈর্ঘ্য- নাফ।
বাংলাদেশ ো ভারতকে বিভক্তকারী নদী - হাড়িয়াভাঙ্গা
বাংলাদেশর অভ্যন্তরে উৎপত্তি ও সামাপ্তী নদী –হালদা নদী।
বাংলাদেশের
মোট অভিন্ন বা আন্তসীমান্ত নদী- হালদা ও সাঙ্গু নদী।
বাংলাদেশের
মোট অভিন্ন আন্তসীমান্ত নদী- ৫৮ টি।
ভারত থেকে
বাংলাদেশে আসা অভিন্ন নদী – ৫৫ টি।
মিয়ানমার
থেকে বাংলাদেশে আসা অভিন্ন নদী – ৩ টি ।
বাংলাদেশ
হতে ভারতে প্রবেশকারী নদী- ১ টি।
বাংলাদেশ
হতে ভারতে গিয়ে পুনারায় বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে- আত্রাই, পুনর্ভবা, ট্যাঙ্গন।
জোয়ার –ভাটা
হয়না ।
একটি নদীর
নাম একজন ব্যক্তির নামে কর হয়েছে। নদী এবং ব্যক্তির নাম যথাক্রমে- রুপসা,
রুপলালসাহার নামানুসারে।
ব্রহ্মপুত্র
নদ প্রবাহিত হয়েছে- চীন (তিব্বত) , ভুটান ভারত ও বাংলাদেশ।
এশিয়ার
সর্ববৃৎ প্রকৃতিক মৎস্য প্রজনন কেন্দ্র- হালদা নদী।
বাণিজ্যিক
ভিত্তিতে মাছের রেণু পোনা সংগ্রহ করা হয়- হালদা নদী থেকে।
বাংলাদেশ নদী
গবেষণা ইনস্টিটিউট অবস্থত-ফরিদপুরে।
নদী শিকস্তি
– নদী ভাঙ্গনে সর্বস্বান্ত জনগণ।
নদী
পয়স্তি-নদীতে চর জাগলে যারা চাষাবাদ করে।
গঙ্গা-ব্রহ্মপুত্র-মেঘনার
সম্মিলিত নদী অববাহিকার বাংলাদেশের অন্তভূক্ত অংশ- ৩৩%।
No comments:
Post a Comment